নারায়ণগঞ্জের কুতুবাইল এলাকায় সুমা আক্তার (৩০) হত্যাকাণ্ডের প্রায় তিন বছর পর তার স্বামী শহীদুল্লাহ (৩৮) এবং আপন ছোট বোন সোহানা আক্তার (২৮) গ্রেফতার হয়েছেন। এই চাঞ্চল্যকর হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচিত হয়েছে পরকীয়া সম্পর্কের জের ধরে।
২০২০ সালের নভেম্বরে নারায়ণগঞ্জের কাঠেরপুল, কুতুবাইল এলাকার ভাড়া বাড়িতে সুমা আক্তারকে ছুরিকাঘাতে এবং অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে হত্যা করা হয়।
প্রাথমিকভাবে এটি একটি অজ্ঞাতনামা হত্যাকাণ্ড মনে হলেও, দীর্ঘ তদন্তের পর বেরিয়ে এসেছে যে এটি ছিল একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড, যার পেছনে প্রধান ইন্ধনদাতা ছিলেন নিহতের আপন ছোট বোন সোহানা আক্তার।
নিহত সুমার মা, সাজেদা খাতুন (৪৮), ফতুল্লা থানায় অজ্ঞাতনামা আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছিলেন। পরবর্তীতে অধিকতর তদন্ত ও আসামি শনাক্তের জন্য মামলাটি গত ১৪ আগস্ট নারায়ণগঞ্জ পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) কাছে হস্তান্তর করা হয়। পিবিআই-এর এস.আই রিয়াজ উদ্দিন রনি এই হত্যাকাণ্ডের মোটিভ উদঘাটনের দায়িত্ব পান।
এস.আই রিয়াজ উদ্দিন রনি জানান, পিবিআই সুপার জনাব মোস্তফা কামাল রাশেদের লিখিত নির্দেশ পেয়ে তদন্ত শুরু হলে তারা জানতে পারেন যে, শালী সোহানা আক্তারের সাথে দুলাভাই শহীদুল্লাহর পরকীয়া সম্পর্ক ছিল। তাদের মোবাইল কল রেকর্ড এবং আচরণবিধি পর্যালোচনা করে শালী ও দুলাভাইকে গ্রেফতার করা হয়। নিবিড় জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে তারা হত্যাকাণ্ডের সমস্ত রহস্য ফাঁস করে।
উল্লেখ্য, সুমা হত্যার পর শহীদুল্লাহ ও সোহানার অভিনয় এতটাই নিখুঁত ছিল যে দীর্ঘদিন ধরে তাদের আত্মীয়-স্বজন ও প্রতিবেশীরা কল্পনাও করতে পারেননি যে এই হত্যাকাণ্ডের সাথে তারা জড়িত। এই গ্রেফতারের মধ্য দিয়ে হত্যাকাণ্ডের বিচার পাওয়ার পথ খুলে গেল।
২০২০ সালের নভেম্বরে নারায়ণগঞ্জের কাঠেরপুল, কুতুবাইল এলাকার ভাড়া বাড়িতে সুমা আক্তারকে ছুরিকাঘাতে এবং অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে হত্যা করা হয়।
প্রাথমিকভাবে এটি একটি অজ্ঞাতনামা হত্যাকাণ্ড মনে হলেও, দীর্ঘ তদন্তের পর বেরিয়ে এসেছে যে এটি ছিল একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড, যার পেছনে প্রধান ইন্ধনদাতা ছিলেন নিহতের আপন ছোট বোন সোহানা আক্তার।
নিহত সুমার মা, সাজেদা খাতুন (৪৮), ফতুল্লা থানায় অজ্ঞাতনামা আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছিলেন। পরবর্তীতে অধিকতর তদন্ত ও আসামি শনাক্তের জন্য মামলাটি গত ১৪ আগস্ট নারায়ণগঞ্জ পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) কাছে হস্তান্তর করা হয়। পিবিআই-এর এস.আই রিয়াজ উদ্দিন রনি এই হত্যাকাণ্ডের মোটিভ উদঘাটনের দায়িত্ব পান।
এস.আই রিয়াজ উদ্দিন রনি জানান, পিবিআই সুপার জনাব মোস্তফা কামাল রাশেদের লিখিত নির্দেশ পেয়ে তদন্ত শুরু হলে তারা জানতে পারেন যে, শালী সোহানা আক্তারের সাথে দুলাভাই শহীদুল্লাহর পরকীয়া সম্পর্ক ছিল। তাদের মোবাইল কল রেকর্ড এবং আচরণবিধি পর্যালোচনা করে শালী ও দুলাভাইকে গ্রেফতার করা হয়। নিবিড় জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে তারা হত্যাকাণ্ডের সমস্ত রহস্য ফাঁস করে।
উল্লেখ্য, সুমা হত্যার পর শহীদুল্লাহ ও সোহানার অভিনয় এতটাই নিখুঁত ছিল যে দীর্ঘদিন ধরে তাদের আত্মীয়-স্বজন ও প্রতিবেশীরা কল্পনাও করতে পারেননি যে এই হত্যাকাণ্ডের সাথে তারা জড়িত। এই গ্রেফতারের মধ্য দিয়ে হত্যাকাণ্ডের বিচার পাওয়ার পথ খুলে গেল।